সোমবার, ১৭ আগস্ট, ২০২০

ধ্বনির রূপান্তর

 

                     ধ্বনির রূপান্তর:
শব্দের মধ্যে কখনো কখনো ধ্বনির আগমন এবং ধ্বনির লোপের ফলে শব্দের মধ্যে পাশাপাশি থাকা কোন একটি ধ্বনি বদলে যায় একেই বলা হয় ধ্বনির রূপান্তর।
বাংলা ভাষায় স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি উভয়ের রূপান্তর দেখা যায়।
স্বরধ্বনির রূপান্তর:

১) স্বরসঙ্গতি:
যখন শব্দের মধ্যে একাধিক স্বরধ্বনি থাকে তখন একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে আরেকটি স্বরধ্বনি যখন বদলে যায় বা উভয় স্বরধ্বনির প্রভাবে উভয়েই বদলে যায় এবং একটি ধ্বনি সাম্য লাভ করে অর্থাৎ একাধিক স্বরের মধ্যে সংগতি হয় তখন তাকে স্বরসঙ্গতি বলা হয়।
যেমন: সুপারি> সুপুরি, বিলাতি >বিলিতি, মিথ্যা> মিথ্যে, হিসাব> হিসেব।

শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০২০

ধ্বনি লোপ এর শ্রেণীবিভাগ

                  ধ্বনি লোপ এর শ্রেণীবিভাগ
বাংলা ভাষায় শব্দের মধ্যে থেকে কোন ধ্বনি যদি লুপ্ত হয়ে যায় তখন তাকে বলা হয় ধ্বনি লোপ।
সহজ ভাবে উচ্চারণ করা, দ্রুত উচ্চারণ, শ্বাসাঘাত ,অসাবধানতা ,বাগ যন্ত্রের ত্রুটি এইসব বিভিন্ন কারণে ধ্বনি লোপ হয়ে থাকে।
ধ্বনি লোপ দুই প্রকার-
ক) স্বরধ্বনি লোপ
খ) ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ
স্বরধ্বনি লোপ:
উচ্চারণ দ্রুত উচ্চারণ অসাবধানতা বাকযন্ত্রের ত্রুটি এইসব বিভিন্ন কারণে যখন কোন শব্দ থেকে স্বরধ্বনি লুপ্ত হয়ে যায় তখন তাকে স্বরধ্বনির লোপ বলে।
একে তিন ভাগে ভাগ করা হয়-
১) আদি স্বরলোপ
২) মধ্য স্বরলোপ
৩) অন্ত‍্য স্বরলোপ

ধ্বনি পরিবর্তনের রীতি/নিয়ম(ধ্বনির আগম)

               ধ্বনি পরিবর্তনের নিয়ম
শব্দের মধ্যে ধ্বনির পরিবর্তন চার রকমভাবে ঘটে থাকে। সেগুলি হল-
১) ধ্বনির আগম
২) ধ্বনির লোপ
৩) ধ্বনির রূপান্তর
৪) ধ্বনির স্থানান্তর
যেহেতু বাংলা ধ্বনি দুই প্রকারের স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি, তাই এই চার প্রকারের পরিবর্তন দুই ধ্বনির মধ্যেই অর্থাৎ স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি উভয়ের মধ্যেই দেখা যায়।
এখন আমরা আলোচনা করব ধ্বনির আগম সম্পর্কে-
ক)স্বরধ্বনির ক্ষেত্রে বলা হয় স্বরাগম
খ)ব্যঞ্জনধ্বনির ক্ষেত্রে বলা হয় ব্যঞ্জনাগম
প্রথমেই আলোচনা করব স্বরাগম সম্পর্কে।
ক) স্বরাগম:
উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের মধ্যে যখন অতিরিক্ত স্বরধ্বনির শব্দের মধ্যে যখন অতিরিক্ত স্বরধ্বনির মধ্যে যখন অতিরিক্ত স্বরধ্বনির আগমন ঘটানো হয় তখন তাকে বলা হয় স্বরাগম।
উদাহরণ: রত্ন> রতন, বেঞ্চ >বেঞ্চি।

বৃহস্পতিবার, ৪ জুন, ২০২০

ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ

##ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ:##

ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থপূর্ণ একক ধ্বনি। আজ আমরা এই ধ্বনি পরিবর্তন সম্পর্কে জানব।পৃথিবীতে ভিন্ন ভিন্ন ভৌগোলিক অবস্থান এবং সেইসব স্থানের মানুষের ভাবপ্রকাশের ভাষা ও ভিন্ন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের চিন্তাভাবনা যেমন পাল্টায়,তেমন ভাষারও পরিবর্তন হয় এটাই স্বাভাবিক।এখন প্রশ্ন হলো কেন হয় ?
ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ গুলি নিম্নে আলোচনা করা হল.............

) বাকযন্ত্রের ত্রুটিজনিত কারণ:
       বাগ যন্ত্রের সাহায্যে ধ্বনি উচ্চারিত হয় তাই বাগযন্ত্রের যদি কোনরকম ত্রুটি থাকে তবে ধনী স্পষ্টভাবে উচ্চারিত হতে পারেনা, সেক্ষেত্রে একজন যা বলে শুনতে অন্যরকম লাগে, এক্ষেত্রে ধ্বনির মূল রূপ অনেকখানি বদলে যায়।

রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

ধ্বনি ও ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ(ব্যঞ্জনধ্বনির শ্রেণীবিভাগ)

ধ্বনি ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ(ব্যঞ্জন ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ)


ধ্বনির সংজ্ঞা: বাগ্ যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত
ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থপূর্ণ একক হল  ধ্বনি।
যেমন--অ,আ,ক,খ........ইত্যাদি।
ধ্বনির লিখিত রূপকে বলা হয় বর্ণ।
ধ্বনি হলো কানে শোনার বিষয় আর বর্ণ হলো যে ধ্বনি আমরা শুনছি তার লিখিত রূপ।
ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ: ধ্বনিকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়  স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি।

শুক্রবার, ১৫ মে, ২০২০

ধ্বনি ও ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ

ধ্বনি ও ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ(স্বরধ্বনির শ্রেণীবিভাগ)

ধ্বনির সংজ্ঞা: বাগ্ যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত
ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থপূর্ণ একক হল  ধ্বনি।

যেমন--অ,আ,ক,খ........ইত্যাদি।
ধ্বনির লিখিত রূপকে বলা হয় বর্ণ।
ধ্বনি হলো কানে শোনার বিষয় আর বর্ণ হলো যে ধ্বনি আমরা শুনছি তার লিখিত রূপ।
ধ্বনির শ্রেণীবিভাগ: ধ্বনিকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়  স্বরধ্বনি ব্যঞ্জনধ্বনি